২য় সিআরবি কনজিউমার এ্যাওয়ার্ড ২০১৮
এ্যাওয়ার্ড প্রাপ্ত শ্রেষ্ঠ সাংবাদিক
ঋত্বক নয়ন :
ঋত্বিক নয়ন , সাংবাদিক , দৈনিক আজাদী
ঋত্বিক নয়নের সাংবাদিকতার জগতে আসা ২০০৪ সালে। শুরুটা দ্যা ডেইলি অবজারভার পত্রিকায় চট্টগ্রাম ব্যুরোতে কাজের মধ্য দিয়ে। তার আগে থেকেই জাতীয় ও আঞ্চলিক বিভিন্ন সংবাদপত্রে নিয়মিত তাঁর লেখা ছাপা হচ্ছিল। সেই লেখালিখির সূত্র ধরে স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম সংবাদপত্র দৈনিক আজাদীতে যোগদানের সুযোগ আসে। প্রথম সহ সম্পাদক হিসেবে এক বছর কাজ করেছেন। পরে দৈনিক আজাদীর অপরাধ বিষয়ক রিপোর্টিংয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয় তাঁকে। বর্তমানে তিনি দৈনিক আজাদীতে সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার হিসেবে কর্মরত আছেন। সাংবাদিকতা জীবনে অপরাধ বিষয়ক রিপোর্টিং করতে গিয়ে তিনি বিভিন্ন সেক্টরে ভেজালের দৌরাত্ম অনুসন্ধান এবং প্রতিবেদন প্রকাশের মাধ্যমে ভোক্তাদের সচেতন করার কাজ করে চলেছেন অহর্নিশ। পাশাপাশি তিনি দুর্নীতি, অপরাধ, দূষণ, জনদুর্ভোগসহ নানা বিষয়ে প্রতিনিয়ত নিউজ করে চলেছেন। একটি ভেজাল, দুর্নীতিমুক্ত স্বনির্ভর বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখে চলেন ঋত্বিক নয়ন।
তিনি বিশ্বাস করেন, ভোর হয় নি, আজ হলো না, কাল হবে কিনা তাও জানা নেই ঠিকই ; কিন্তু ভোর আসবেই; হয়তো পরশু বা অন্য কোনদিন। তাকে আসতেই হবে। ভোক্তা অধিকার আন্দোলন কখনো ব্যর্থ হতে পারে না। রেল স্টেশনে পথশিশুদের জন্য তিনি ২০১৫ সালে প্রতিষ্ঠা করেছেন, সুবিধা বঞ্চিত শিশুদের আপনালয় ‘আলোর ঠিকানা’। সাংবাদিকতার পাশাপাশি তিনি লেখালেখি করেন অবসর সময়ে। ইতিমধ্যে তাঁর দু’টো কবিতার বই, কালনাগিণীর ছোবল (প্রকাশকাল ২০০৪) ও রুদ্ধ দুয়ার মুক্ত হৃদয় (প্রকাশকাল ২০১৬) সুধী মহলে প্রশংসিত হয়েছে। এছাড়া তাঁর লেখা গান গেয়েছেন প্রখ্যাত সঙ্গীত শিল্পী কুমার বিশ^জিৎ, ক্লোজআপ ওয়ান খ্যাত রাজিব, রিংকু, ক্ষুদে গানরাজ খ্যাত অলকা সহ প্রবীন ও জনপ্রিয় শিল্পীরা।
এ্যাওয়ার্ড প্রাপ্ত শ্রেষ্ঠ ডাক্তার
ডাঃ নূরানী সুলতানা নিরু
ডাঃ নূরানী সুলতানা নিরু । পিতা মো. নূরুল ইসলাম , মাতা মিসেস জাকিয়া সুলতানা।তিন ভাই বোনের মধ্যে তিনি সবার বড়। রংপুর ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ থেকে ১৯৯৪ সালে এস এস সি পাস করেন। একই কলেজ থেকে ১৯৯৬ সালে এইচ এস সি। পরবর্তীতে ২০০৩ সালে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে এম বি বি এস ডিগ্রী অর্জন করেন।২০১০ সালে সরকারি চাকুরীতে যোগদান করেন। বর্তমান কর্মস্থল চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের রেডিওলজিও ইমেজিং বিভাগ।
তিনি সন্ধানী, রংপুর মেডিকেল কলেজ ইউনিটের প্রাক্তন সভাপতি ও উপদেষ্টা , স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক Ñ বাংলাদেশ নারী ও শিশু কল্যাণ সংস্থা, চট্টগ্রাম; স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের আজীবন সদস্য,সন্ধানী, রংপুর মেডিকেল কলেজ ইউনিটের আজীবন সদস্য। প্রতি মাসে একবার করে তিনি নিজের চেম্বারে ফ্রি চিকিৎসা ক্যাম্প পরিচালনা করেন। এছাড়াও বিভন্ন সময়ে বস্তিতে গিয়ে নিজ উদ্যোগে সুধিাবঞ্চিত মানুষদের চিকিৎসা সেবা দিয়ে মানবিক সহায়তা করেন।
এ্যাওয়ার্ড প্রাপ্ত সুইপ নারী উদ্যোক্তা
আফরোজা সুলতানা পূর্ণিমা
আফরোজা সুলতানা পূর্ণিমা একজন সংগ্রামী ও সফল ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা।ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএ অনার্স পাস করার পর ২০১২ সালে বোরখা, হিজাব ও গাউন দিয়ে প্রাথমিক ভাবে ক্ষুদ্র পরিসরে ব্যবসা চালু করেন। পরবর্তীতে নিজের একক সংগ্রাম ও আন্তরিক প্রচেষ্টায় তিনি পূর্ণিমা বুটিকস এন্ড হিজাব হাউস নামে একটি বুটিক শপ গড়ে তুুলেছেন। যেখানে কাজ করছেন সুবিধা বঞ্চিত উদ্যমী কারুশিল্পীরা।বর্তমানে শাড়ি, থ্রিপিস, বোরখা,হিজাবসহ হাতের কাজের পোষাক পাইকারী ও খুচরা মূল্যে সরবরাহ করেন। চেষ্টা করেন ভোক্তাদের কাছে স্বল্পমূল্যে কারুপণ্য পৌঁছে দেওয়ার। বিগত ৪ বছর যাবৎ আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায়, ১বছর উই বাণিজ্য মেলায় তিনি নিয়মিত অংশগ্রহণ করছেন। তাঁর এই ব্যবসায়িক সফলতা তিনি উৎসর্গ করতে চান তাঁর বাবা মো. আবুল বশর,বড় ছেলে মে’রাজ
পুরস্কার টাঙ্গাইল জেলা শাখা
পুরস্কার প্রাপ্ত ৩৮ নং ওয়ার্ড শাখা, চট্টগ্রাম মহানগর।