বিশ্ব ভোক্তা অধিকার দিবসে সকল পাঠক, শুভানুধ্যায়ী ও বিজ্ঞাপন দাতাদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা। নিরাপদ খাদ্যের নিশ্চয়তা বিধানে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯ সংশোধন ও ভোক্তা অধিকার সংরক্ষনের জন্য ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠা জরুরী। কারণ ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইনটি বাস্তবায়নের দায়িত্ব বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের। বাণিজ্য আর অধিকার যে একসাথে বাস্তবায়ন সম্ভব নয় তা দেশবাসী ইতিমধ্যে অনুধাবন করতে সক্ষম হয়েছে। তাই আমাদের দাবী, যত দিন ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব না হয় ততদিন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরকে সমাজ কল্যাণ মন্ত্রণালয়ভুক্ত করা হোক। তাতে ভোক্তাদের অধিকার কিছুটা হলেও সুরক্ষিত হবে। আমাদের প্রত্যাশা জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ কার্যক্রমকে গণমুখী করতে জাতীয় সমাজ কল্যাণ অধিদপ্তরও জাতীয় যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের মত উদ্যোগ গ্রহণ করবে। আমাদের দাবি, সরকার অনুমোদিত স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন সমূহকে সম্পৃক্ত করার মাধ্যমে এই আইন বিষয়ে ব্যাপক গনসচেতনতার উদ্যোগ নেবে। আমরা নিজেদের সক্ষমতা ও পরিকল্পনায় ভোক্তা অধিকার সচেতনতায় ও গবেষণায় কাজ করছি। আমাদের কর্ম পরিকল্পনার ধারাবাহিকতায় আমরা এ বছর “অভিজ্ঞতা বিনিময়ই হোক সফলতার সোপান” শিরোনামে “বিশ্ব-ভোক্তা অধিকার দিবসে সকল পক্ষকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
এস.এম তারেক জাবেদ
চেয়ারম্যান
ক্রেতা সুরক্ষা আন্দোলন-সিআরবি